ভ্রমণ বা একা থাকার সময় চিনাবাদাম সেরা ‘টাইম পাসার’। এটি ছোট শিশু থেকে প্রাপ্তবয়স্কদের খাওয়া যেতে পারে। এটি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো।
ভাজা বা রান্না করে খাওয়া যায়। কন্নড় ভাষায় একে বলা হয় শেঙ্গা এবং ইংরেজিতে বলা হয় পিনাটস। চিনাবাদামের বীজে রয়েছে ফসফরাস, ভিটামিন, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, কার্বোহাইড্রেট, অদ্রবণীয় ফাইবার, জিঙ্ক, সোডিয়াম।
চিনাবাদামে উচ্চ ফাইবার থাকায় এর নিয়মিত সেবন ওজন কমাতে সাহায্য করে। এটি হার্টের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।
চিনাবাদাম খাওয়া রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে। চিনাবাদাম খেলে শরীরে শক্তি আসে।
চিনাবাদাম থেকে অ্যালার্জিযুক্ত ব্যক্তিদের যে কোনও মূল্যে এটি খাওয়া এড়ানো উচিত।
এর কারণে তাদের গলা ব্যথা, ত্বকের সমস্যা, হজমের সমস্যা, শ্বাসকষ্ট হয়। বেশি করে চিনাবাদাম খেলে শরীরে পিঠা বাড়তে পারে।
যাদের ভ্রমণের সময় বমি করার অভ্যাস আছে তাদের এটি ব্যবহার এড়িয়ে চলা উচিত। নাকের এলার্জি, শ্বাসকষ্ট, গলা ব্যথা, স্রাব, ত্বকের সমস্যা, হজমের সমস্যা, এটি মারাত্মক।